মহানবীর বাণী ইসলামিক উক্তি সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব, মূলত এই বিষয়গুলো নিয়ে মহান মনীষীরা এবং সফল ব্যক্তিদের দূরদৃষ্টি কেমন ছিল সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে, তাদের জীবনে ঘটে যাওয়া ‘ভালোবাসা নিয়ে উক্তি’ গুলো আমাদের জীবনে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা ও সুন্দর সিদ্ধান্ত নিতে সঠিক দিকনির্দেশনা হয়ে কাজ করবে।
মহানবীর বাণী ইসলামিক উক্তি
জনপ্রিয় এই উক্তি বাংলা ওয়েবসাইটে মহান মনীষী ও সফল ব্যক্তিদের বলে যাওয়া ‘ মহানবীর বাণী ইসলামিক উক্তি’ সমূহ জেনে, নিজের জীবনে মেনে চলার চেষ্টা করি।
“যে ব্যক্তি অন্যের জন্য যা ভালোবাসে, তার জন্যও তা করতে হবে।”
(বুখারি ও মুসলিম)
“বিশ্বাসীদের মধ্যে সবচেয়ে সম্পূর্ণ বিশ্বাসবান সে, যে সবচেয়ে ভালো চরিত্রের অধিকারী।”
(বুখারি)
“যে ব্যক্তি সৎ, তার কাছে আল্লাহ্ সুখী থাকেন।”
(মুসলিম)
“আপনার ঈমানের মধ্যে সম্পূর্ণতা আনতে হলে, সৎ আচরণ করুন।”
(আবু দাউদ)
“যে ব্যক্তি জীবনের সর্বোচ্চ পরিমাণ দান করতে চায়, সে যেন মিষ্টি কথা বলে এবং সৎ আচরণ করে।”
(আবু দাউদ)
“যে ব্যক্তি অন্যের জন্য যা ভালোবাসে, তার জন্যও তা করতে হবে।”
(বুখারি ও মুসলিম)
“বিশ্বাসীদের মধ্যে সবচেয়ে পূর্ণ ঈমান যার চরিত্র সবচেয়ে ভালো।”
(বুখারি ও মুসলিম)
“আপনার কাছে যদি কোনো ভালো কাজ করার সুযোগ থাকে, তবে তা করা উচিত।”
(মুসলিম)
“অন্যদের সহানুভূতির মাধ্যমে আপনার কাছে আল্লাহর রহমত আসবে।”
(মুসলিম)
“যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের গোপনীয়তা সংরক্ষণ করে, আল্লাহ তার গোপনীয়তা সংরক্ষণ করবেন।”
(বুখারি)
“অসৎ ভাষণ ও উত্তেজনাপূর্ণ আচরণ ঈমানের অংশ নয়।”
(বুখারি)
“যে ব্যক্তি সৎ, তার কাছে আল্লাহ্ সুখী থাকেন।”
(মুসলিম)
“আপনি যত ভালো খাবেন, তত বেশি ভালোভাবে আপনার শরীর সুস্থ থাকবে।”
(আবু দাউদ)
“যে ব্যক্তি ইমানদার, সে কখনো অমুসলিমদের কাছে ছলনা করবে না।”
(মুসলিম)
“সন্তানদের প্রতি ন্যায্য আচরণ করুন, কারণ আপনার আচরণ তাদেরকে আদর্শবান বানাবে।”
(বুখারি)
এই বাণীগুলি মুসলিমদের নৈতিকতা, সদাচরণ, এবং সমাজে সহানুভূতির গুরুত্বকে তুলে ধরে।
ঈমান না এনে তুমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। – (তারগীব)
তারগীব
কোনো বান্দা ততক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হয়না, যতক্ষণ পর্যন্ত তার মন ও যবান মুসলিম হয় না। – (তারগীব)
তারগীব
সাত বছর বয়স হলেই তোমাদের সন্তানদের সালাত আদায় কতে আদেশ করো। – (আবু দাউদ
আবু দাউদ
আল্লাহর পথে একটি সকাল কিংবা একটি সন্ধ্যা অদিবাহিত করা গোটা পৃথিবী ও পৃথিবীর সমস্ত সম্পদের চেয়ে উত্তম। – (সহীহ বুখারী)
সহীহ বুখারী
যে লড়ে যায় আল্লাহর বানীকে বিজয়ী করার জন্যে, সেই আল্লাহর পথে জিহাদ করে। – (সহীহ বুখারী)
সহীহ বুখারী
কুরআন কে আঁকড়ে ধরো, তাহলে কখনো বিপথগামী হবেনা। – (মিশকাত)
শেষ কথা
আমাদের জীবন চলার পথে অনেক সমস্যা সম্মুখীন হতে হয় তখন মনীষী ও মহান ব্যক্তিদের দেওয়া বাণী গুলো আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তোলে আজকে আমরা ‘ মহানবীর বাণী ইসলামিক উক্তি’ গুলো আলোচনা করেছি যা আমাদেরকে সুন্দর জীবন গড়ে তুলতে সঠিক দিক নির্দেশনা হিসেবে কাজ করবে।