“একটি গোষ্ঠীর লিডার হওয়া নিশ্চই গৌরবের বিষয়। লিডার নিয়ে উক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তবে মনে রাখবেন, একজন সফল লিডার হওয়ার জন্য মাত্র নাম দিয়েই যথেষ্ট নয়, এর পেছনে অনেক কঠিন কাজ ও দায়িত্বের দাঁড়ি আছে। সাদাসিধে উপযুক্ত স্বত্বসম্পন্ন হতে হবে।
লিডার নিয়ে উক্তি
এটা মানে হয় একজন লিডারকে ন্যায়মূলকভাবে সৎ হতে হবে, উচ্চ মর্যাদার সাথে ব্যক্তিগত আদর্শ ও নৈতিকতা রক্ষা করতে হবে।ভালো সংশ্লিষ্ট কর্মীদের কাছে ভরসা করতে হবে। একজন লিডার তার দলের সদস্যদের বিশ্বাস জিততে পারলে সফলতা অর্জন করতে পারবে।
“একটি সুন্দর জগতের স্রষ্টা হিসেবে নিজেকে চিনলেই সর্বশ্রেষ্ঠ লিডার হিসেবে সম্মানিত হওয়া সম্ভব।” – মার্ক টোয়েন
“যদি আপনি কাজগুলি হিসেবে উদ্বোধন করার বিচার করেন, তখন আপনি একজন লিডার।” – জিম রোসেনবার্গ
“সত্যিকারের লিডার তার দলকে নিজের মাঝে আনতে পারেন, একটি ভিশন বিভাজন করতে পারেন এবং লোকেরা একটি আদর্শ মনে রাখতে পারেন।” – ওয়ারেন বেনিস
“লিডারশিপ হলো বিচার করা এবং কর্তৃপক্ষের পথে চলার ক্ষমতা।” – জসেফ নিয়েমবা
“একজন সাফল্যের লিডার নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করেন এবং অন্যদেরকে প্রেরণা দেয়।” – জন এডেলস্টন
সৎ ও যোগ্য নেতা নিয়ে উক্তি
একজন সৎ ও যোগ্য নেতার বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করার জন্য দশটি উক্তি নিম্নে দেওয়া হলো:
সত্যপ্রিয় হতে হবে: একজন সৎ নেতা সত্যপ্রিয় হয়ে থাকবেন এবং সত্যের উপর ভিত্তি করে নিজের কাজ ও নীতিমালা পরিচালনা করবেন।
সুশিক্ষিত হতে হবে: নেতার ক্ষমতা ও জ্ঞান নিয়ে সুশিক্ষিত হওয়া উচিত। প্রতিষ্ঠিত ও নতুন ধারার জ্ঞান সম্পর্কে আপডেট থাকা ও নতুন দক্ষতা অর্জন করতে সচেষ্ট থাকতে হবেন।
ভালো পরিচর্যার মাধ্যমে লোকেরা উপকার করাবেন: সৎ নেতা সমাজের জন্য কাজ করবেন এবং লোকের উপকারের জন্য পরিচর্যা করবেন। তাদের সুখ-দুঃখে অংশগ্রহণ করবেন এবং তাদের সমস্যার সমাধানে সহায়তা করবেন।
একটি সমাজে সৎ ও যোগ্য নেতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নলিখিত উক্তি যা একটি সৎ ও যোগ্য নেতা বোঝায়:
সত্যতা ও সত্যবাদীতা: একটি সৎ নেতা সর্বদাই সত্যের ওপর ভরসা করেন এবং সত্যবাদী মানুষের সাথে সত্যের পথে চলেন।
নীতিমালা এবং ন্যায়পরায়ঃ সৎ নেতা সঠিক নীতিমালা অনুসরণ করেন এবং ন্যায়পরায়ে আচরণ করেন।
দূরদর্শিতা: সৎ নেতা দূরদর্শী হয়ে থাকেন এবং একটি সামরিক, আর্থিক ও সামাজিক ভবিষ্যতের চিন্তা করেন।
গরিষ্ঠতা: সৎ নেতা গরিষ্ঠতা এবং পরিচালনায় দক্ষ হয়ে থাকেন। তারা পরিবার, সমাজ এবং দেশের উন্নতির জন্য সঠিক নির্ণয় নিতে পারেন।
নেতা নিয়ে কিছু কথা
নেতা হওয়া একটি মহান দায়িত্ব। এটি সমাজের উন্নতি, পরিবর্তন এবং নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নেতা হতে সংস্কৃতিক, আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে উদ্যমশীল হতে হয়। তার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
দৃষ্টিভঙ্গি: নেতা হওয়ার জন্য দৃষ্টিভঙ্গি অত্যন্ত জরুরি। সমস্ত সমস্যা এবং সুযোগ-সম্ভাবনার মূল কারণ পর্যাপ্ত ভাবে দেখা এবং অনুসন্ধান করা।
ভীতিপ্রজ্ঞা: নেতা হওয়ার সময় সামরিক, আর্থিক ও সামাজিক ভীতিপ্রজ্ঞা থাকা প্রয়োজন। সেই ভীতিপ্রজ্ঞা নিয়ে সঠিক নির্ণয় নিতে হয় যাতে সমাজের সাধারণ মানুষের সুরক্ষা ও সুকুমার বানানো যায়।
স্বপ্ন: একজন নেতাকে সুযোগ দেয়া হয় নতুন স্বপ্নের সৃষ্টি করার।
একজন নেতা সর্বদা অন্যদের মূল্যায়ন করে এবং তাদের প্রতিষ্ঠানসম্পর্কিত লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে সম্মতি গ্রহণ করে।
নেতার মাধ্যমে একটি দল বা সংস্থা চালানো হয়। তাই নেতার কার্যকারিতা, পরিচালনা ও সম্প্রদায়ের উন্নতির জন্য উদ্দীপনা সৃষ্টি করা উচিত।
একজন নেতার দায়িত্ব হলো সৃষ্টিকর্তা হিসাবে কাজ করা। তিনি নতুন আইডিয়া ও পরিকল্পনা প্রস্তুত করবেন এবং নতুন সম্ভাবনা ও সৃষ্টিশীলতা উন্নতির জন্য পরিকল্পনা করবেন।
নেতার কাছে শ্রদ্ধা ও ভালবাসা ব্যাক্ত করা উচিত। সমর্থকরা ও অনুসরণকারীগণ তাদের নেতার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ এবং সম্পর্ক রাখতে প্রয়োজন করে।
লিডার কে নিয়ে কিছু কথা
লিডার হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জিম্মেদার দায়িত্ব। লিডার নিয়ে উক্তি, একজন লিডার সমাজে দিকনির্দেশনা দেয়, মানুষের সমর্থন ও সংগঠন করে নতুন আদর্শ স্থাপন করে। লিডারশিপ সামরিক, আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে কিছু কথা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:
বিভাজন নেই, দল আছে: একজন লিডারের পাশে সঠিক দল থাকা প্রয়োজন। লিডার একাকীত্ব দেখায় না, বরং সাথে সাথে বাস্তবিকতা ও বিশ্বাসের দল গঠন করে নতুন আদর্শের সাথে আগ্রহ করে।
সংলগ্নতা ও সম্পর্ক গঠন: লিডার তার সমর্থকদের সাথে সংলগ্নতা এবং মতবিনিময় করে নতুন বিচারের সাথে অবদান রাখে। ভালো সম্পর্ক গঠন করে লিডার তার দলের সমর্থকদের সম্প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পেতে পারেন।
সক্রিয়ভাবে শ্রম ও প্রতিষ্ঠানসম্পর্কিত কাজে অংশ গ্রহণ করা উচিত। লিডারের মধ্যে শ্রমশিল্পী মেন্টালিটি অবশ্যই থাকতে হবে এবং তিনি নিজেকে দলের জন্য সর্বোপরি প্রয়োজনীয় কাজগুলির সম্পর্কে দেখতে পারবেন।
বিভাজনের ভেতর একটি দায়িত্বের প্রতীক থাকা উচিত। লিডারের কার্যকারিতা ও নিজের সাথে সম্পর্কের মাধ্যমে তিনি সর্বাধিক প্রভাবিত করতে পারেন। সেই দায়িত্ব গ্রহণ করে লিডার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং উদাহরণ সৃষ্টি করে।
লিডারের সাথে প্রাথমিকতার উদাহরণ থাকা উচিত। একজন লিডার সাধারণত নিজের কাজ নিজেই শেষ করেন এবং অন্যদের সাহায্য করার পর নিজের চাহিদা পূরণ করেন।